অসাধারণ জ্ঞান – 1

 

ছন্দের তালে তালে মাত্র ২ঘন্টায় মুখস্থ করে ফেলুন বাংলাদেশের সংবিধান!

 

সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক। আজ আপনাদের জন্য থাকছে সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক । সংবিধান মনে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সংবিধান থেকে সব ধরনের পরীক্ষায় প্রায় সবসময়য়ই প্রশ্ন আসতে দেখা যায়।কিছু শর্টকাট টেকনিক ফলো করলে সহজেই আপনি সংবিধান মনে রাখতে পারবেন।চলুন জেনে নেই সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক।

☼ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আপনার করনীয়ঃ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
১। প্রথমেই সংবিধান প্রনয়ন সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য মনে রাখুন যেমন-কবে সংবিধান প্রনয়ন কমিটি গঠন করা হয়, কতজন সদস্য ছিলেন, একমাত্র মহিলা সদস্যের নাম, তখনকার আইনমন্ত্রী এবং সংবিধান প্রনয়ন কমিটির সভাপতি, কতটি মীটিং করেছিলেন তারা, কতদিন লেগেছিল সংবিধান প্রনয়ন করতে, কবে এটি কার্যকর হয়, কে এতে সাক্ষর করেন নি ইত্যাদি। এই তথ্য গুলো আপনি রচনামূলক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে ব্যবহার করতে পারবেন।

২। এরপর জেনে নিন সংবিধানের ভাগ গুলো এবং এই ভাগের মধ্যকার অনুচ্ছেদ গুলো। যেমন-
প্রথম ভাগ- প্রজাতন্ত্র (অনুচ্ছেদ- ১ থেকে ৭)
দ্বিতীয় ভাগ- রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে ২৫)

এইভাবে আপনি ১১টি ভাগের অনুচ্ছেদগুলো মনে রাখুন। এই তথ্য গুলো আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। কোন কারনে যদি ভুলে যান, সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে তখন কমপক্ষে ধারনা করতে পারবেন কোন ভাগে এটি পড়েছে।

৩। এরপর প্রত্যেক অনুচ্ছেদ এর শিরোনাম গুলো মুখস্ত করুন।

৪। এরপর অনুচ্ছেদ গুলো ভালভাবে পড়ুন। বার বার পড়ুন। কোন বন্ধুর সাথে আলাপ করুন “বলতো আইনের দৃষ্টিতে সমতা এটি কোন অনুচ্ছেদ এ আছে?” প্রথম বার না পারলেও সমস্যা নেই। আস্তে আস্তে দেখবেন আপনি ঠিকই বলতে পারছেন।

৫। নিজে নিজে একাকী মনে করার চেষ্টা করুন কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে। ভুলে গেলে ভাববেন না সব শেষ। বরং চিন্তা করবেন আরো ভালো ভাবে পড়তে হবে!! সব সময় হাতের কাছে পকেট এডিশনের সংবিধান সাথে রাখুন। গল্পের বই (!!!!!!) মনে করে পড়ুন।।

কী পড়তে হবে- এই বিষয়ে অনেক কিছু বললাম। এই বার আসি মূল আলোচনায়।

আমি হুবহু মুখস্ত করার জন্য প্রথমেই বলব প্রস্তাবনাটাকে। কারন এই প্রস্তাবনা অনেক বার সংশোধিত হয়েছে। আবার, সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন আসলে চেষ্টা করবেন ভূমিকা হিসেবে কোটেশন আকারে এটি ব্যবহার করতে। যেহেতু মুখস্ত করেছেন সেহেতু কোটেশন হিসেবে দেয়ার সময় অবশ্যই নীল রঙের কালি ব্যবহার করবেন। পরীক্ষক কে বুঝান যে সংবিধান টা আপনি পড়েছেন বেশ ভালো (!!!) করে।

☼ তো চলুন মুখস্ত করে ফেলি-
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
“আমরা, বাংলাদেশের জনগন, ১৯৭১ খ্রীস্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা ঘোষনা করিয়া জাতীয় মুক্তির (স্বাধীনতা) জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের (যুদ্ধের) মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করিয়াছি”
[আগ্রহী পাঠকগন হয়ত খেয়াল করবেন আমি বন্ধনীর মধ্যে ২টি শব্দ ব্যবহার করেছি। কারন সংবিধান সংশোধন করে এই শব্দ গুলো একবার যোগ হয়েছে ও একবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে]

☼ আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে সকল মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগনকে জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের (স্বাধীনতার) জন্য যুদ্ধে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রানোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল সর্বশক্তিমান আল্লাহের উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র অর্থাৎ অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিচারের সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে। [আমার কাছে এই মুহূর্তে ১৫তম সংশোধনীর পরের সংবিধান টা নাই বলে আগ্রহী পাঠকরা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুসারে এটা ঠিক করে নিবেন। এই রকম হবার কথা- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা-সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে।]

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে রাখার উপায়ঃ
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
☼ প্র রা মৌ নি আ বি নি ম বাং জ সং বি

আসুন, মিলিয়ে নেই-
১। প্র- প্রজাতন্ত্র
২। রা-রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি
৩। মৌ- মৌলিক অধিকার
৪। নি- নির্বাহী বিভাগ
৫। আ- আইন সভা
৬। বি- বিচার বিভাগ
৭। নি- নির্বাচন
৮। ম- মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
৯। বাং- বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
৯ক। জ- জরুরী বিধানাবলী
১০। সং-সংবিধান সংশোধন
১১। বি- বিবিধ

চলুন, এইবার আলাদা ভাবে অনুচ্ছেদ গুলোর দিকে দৃষ্টি দেই।

☼ অনুচ্ছেদ ১-১২
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ১-১২ মোটামুটি এমনি মনে থাকে। এই অনুচ্ছেদ গুলোর মধ্যে গুরুত্তপূর্ন অনুচ্ছেদ গুলো হল-
২- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা
২ক- রাষ্ট্রধর্ম ( মনে রাখবেন কোন সংশোধনীর মাধ্যমে এটি হয়েছে)
৪ক- প্রতিকৃতি (১৫ তম সংশোধনীতে পরিবর্তন হয়েছে এখানে)
৬- নাগরিকত্ব
৭- সংবিধানের প্রাধান্য
৮- মূলনীতিসমূহ ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
৯- স্থানীয় শাসন সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠান সমূহের উন্নয়ন ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)
১০- জাতীয় জীবনে মহিলাদের অংশগ্রহন
১১- গনতন্ত্র
১২- ধর্মনিরপেক্ষতা ( সংবিধান সংশোধন হয়েছে এইখানে)

☼ অনুচ্ছেদ ১৩-২৫
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ১৩ থেকে অনুচ্ছেদ ২৫ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ মালি কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে। এতে অধিকার ও কর্তব্য রূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি নিদর্শনের জন্য আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন।

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
১৩-মালি- মালিকানার নীতি
১৪-কৃষক- কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
১৫- মৌ- মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
১৬- গ্রাম- গ্রামীন উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব
১৭- অবৈতনিক- অবৈতনিক ও বাধ্যতা মূলক শিক্ষা
১৮। জনস্বাস্থ্য- জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা
১৯। সুযোগের সমতা- সুযোগের সমতা
২০- অধিকার ও কর্তব্য রূপে- অধিকার ও কর্তব্য রূপে কর্ম
২১- নাগরিক- নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য
২২- নির্বাহী বিভাগ থেকে- নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরন
২৩- জাতীয় সংস্কৃতি- জাতীয় সংস্কৃতি
২৪- জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন -জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন প্রভৃতি
২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি- আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন
এইখানে একটি কথা বলতেই হবে। যদি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি গুলো সংবিধানের আলোকে আলোচনা করুন অনেকেই শুধু অনুচ্ছেদ-৮ এর “মূলনীতি সমূহ” দিয়ে আসে। মনে রাখতে হবে দ্বিতীয় ভাগে বর্নিত অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে অনুচ্ছেদ-২৫ সব –ই রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি। অনুচ্ছেদ ৮ এ বর্নিত “মূলনীতি সমূহ” আসলে সংবিধানের মূলনীতি যা প্রস্তাবনায় বলা আছে। আরেকটি কথা এখানে বলব ঝেহেতু এই প্রশ্নটির উত্তর অনেক বড় হবে সেহেতু, আপনি অনুচ্ছেদ ৮ এ বর্নিত মূলনীতি সমূহ একটু বেশী আলোচনা করে অন্য অনুচ্ছেদ গুলো শুধু নাম লিখে ১ /২ লাইনের মধ্যে লেখা শেষ করবেন। সময়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। একটি ভালো পারেন দেখে শুধু সেই প্রশ্নের উত্তর অনেক বড় করে দিবেন, সেটা করলে দেখবেন আপনি সব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার মতো পর্যাপ্ত সময় পাচ্ছেন না। আর যাদের হাতের লেখা একটু স্লো, তাদের তো এটা আরো ভাল করে মনে রাখতে হবে।

☼ অনুচ্ছেদ- ২৬ থেকে ৩১
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ২৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৩১ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ মৌলিক অধিকার আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম , সরকারী নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহনে সকলের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
২৬-মৌলিক অধিকার- মৌলিক অধিকারের সহিত অসামঞ্জস্য আইন বাতিল
২৭-আইনের দৃষ্টিতে – আইনের দৃষ্টিতে সমতা
২৮- ধর্ম- ধর্ম প্রভৃতি কারনে বৈষম্য
২৯- সরকারী নিয়োগ- সরকারী নিয়োগ লাভে সুযোগের সমতা
৩০- বিদেশী খেতাব গ্রহনে- বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহন নিষিদ্ধকরন
৩১। আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার – আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার

☼ অনুচ্ছেদ- ৩২ থেকে ৩৫
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৩২ থেকে অনুচ্ছেদ ৩৫ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ জীবনে ১বার গ্রেপ্তার হলে জবরদস্তি বিচার হয়

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৩২-জীবনে- জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ
৩৩-গ্রেপ্তার – গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ
৩৪- জবরদস্তি- জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধকরন
৩৫- বিচার- বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষণ
৩০- বিদেশী খেতাব গ্রহনে- বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহন নিষিদ্ধকরন
৩১। আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার – আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার

☼ অনুচ্ছেদ- ৩৬ থেকে ৩৯
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
অনুচ্ছেদ ৩৬ থেকে অনুচ্ছেদ ৩৯ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ চসমা সংবা(দ)ক

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৩৬-চ-চলাফেরার স্বাধীনতা
৩৭-সমা – সমাবেশের স্বাধীনতা
৩৮- সং- সংগঠনের স্বাদহীনটা
৩৯- বাদ(ক)- চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতা

☼ অনুচ্ছেদ- ৪০ থেকে ৪৩
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৪০ থেকে অনুচ্ছেদ ৪৩ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ পেধসগৃ

চলুন দেখি ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৪০-পে-পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা
৪১-ধ – ধর্মীয় স্বাধীনতা
৪২- স- সম্পত্তির অধিকার
৪৩- গৃ- গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ

☼ অনুচ্ছেদ- ৪৮ থেকে ৫৪
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৪৮ থেকে অনুচ্ছেদ ৫৪ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমার মেয়াদে দায়মুক্তি পেতে অভিসংশন ও অপসারনের ক্ষমতা স্পীকার কে দিলেন।

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৪৮-রাষ্ট্রপতি -রাষ্ট্রপতি
৪৯-ক্ষমার –ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার
৫০- মেয়াদে- রাষ্ট্রপতি পদের মেয়াদ
৫১- দায়মুক্তি- রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি
৫২-অভিসংশন –রাষ্ট্রপতির অভিসংশন
৫৩-অপসারনের – অসামর্থ্যের কারনে রাষ্ট্রপতির অপসারন
৫৪- স্পীকার- অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি পদে স্পীকার

☼ অনুচ্ছেদ- ৫৫ থেকে ৫৮
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৫৫ থেকে অনুচ্ছেদ ৫৮ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ মন্ত্রিসভায় মন্ত্রিগণ প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ ঠিক করেন।

চলুন দেখি ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-

৫৫-মন্ত্রিসভায়- মন্ত্রিসভা
৫৬-মন্ত্রিগণ- মন্ত্রিগণ
৫৭- প্রধানমন্ত্রী- প্রধানমন্ত্রী পদের মেয়াদ
৫৮-অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ- অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ

☼ অনুচ্ছেদ- ৬৫ থেকে ৭৯
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

অনুচ্ছেদ ৬৫ থেকে অনুচ্ছেদ ৭৯ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

☼ সংসদ সদস্যগন শুন্য পারিশ্রমিকে অর্থদন্ড ও পদত্যাগের কারনে দ্বৈত অধিবেশেনে ভাষনের অধিকার স্পীকার কে দিলেন। কিন্তু কোরাম না থাকায় স্থায়ী কমিটি ন্যায়পাল নিয়োগে বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি পেতে সচিবালয় গঠন করেন।

চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-
৬৫-সংসদ –সংসদ প্রতিষ্ঠা
৬৬-সদস্যগন –সংসদে নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা
৬৭- শুন্য- সদস্যদের আসন শুন্য হওয়া
৬৮- পারিশ্রমিকে- সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক প্রভৃতি
৬৯-অর্থদন্ড– শপথ গ্রহনের পূর্বে আসন গ্রহন বা ভোট দান করিলে সদস্যের অর্থদন্ড
৭০-পদত্যাগের কারনে – পদত্যাগ ইত্যাদি কারনে আসন শূন্য হওয়া
৭১- দ্বৈত- দ্বৈত সদস্যতায় বাঁধা
৭২-অধিবেশেনে –সংসদের অধিবেশেন
৭৩-ভাষনের –সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী
৭৩ক-অধিকার- সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার
৭৪- স্পীকার- স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার
৭৫-কোরাম– কার্যপ্রনালী বিধি, কোরাম প্রভৃতি
৭৬-স্থায়ী কমিটি – সংসদের স্থায়ী কমিটি সমূহ
৭৭- ন্যায়পাল- ন্যায়পাল
৭৮-সচিবালয়- সচিবালয়

এতক্ষন ধরে পড়ার পর যারা চিন্তা করছেন এই কবিতাই তো মনে থাকবে না, তাদের জন্য বলছি আর কোন কবিতা বা ছন্দ আমি তৈরি করি নি!!! কিন্তু তারপরেও আমি বলব, আরো বেশ কিছু অনুচ্ছেদ আপনাদের নিজেদের প্রয়োজনে পড়তেই হবে। সেগুলো হলঃ
§ অনুচ্ছেদ-৪৬- দায়মুক্তি বিধানের ক্ষমতা
§ অনুচ্ছেদ-৬৩- যুদ্ধ
§ অনুচ্ছেদ- ৬৪- অ্যাটনী জেনারেল
§ অনুচ্ছেদ- ৮১- টীকা হিসেবে অনেকবার এসেছে, টীকা হিসেবে তাই খুব ই গুরুত্বপূর্ণ
§ অনুচ্ছেদ-৮৩-অধ্যাদেশ প্রনয়নের ক্ষমতা
§ অনুচ্ছেদ- ১১৭-প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল
§ অনুচ্ছেদ- ১২২-ভোটার তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা
§ অনুচ্ছেদ-১৪১ ক, খ, গ- জরুরী অবস্থা
§ অনুচ্ছেদ- ১৪২-সংবিধান সংশোধন
§ ১৪৫ক- আন্তর্জাতিক চুক্তি
§ ১৪৮- পদের শপথ

তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
১, সেন্টমার্টিন দ্বীপের আয়তন কত?
উ, ১২ বর্গ কি:মি:
.
২, বাংলাদেশের কোথায় শীতল পানির ঝর্নাFUN
আছে?
উ, হিমছড়ি
.
৩, বাংলাদেশের কোথায় গরম পানির ঝর্না
আছে?
উ, সীতাকুন্ড
.
৪, দেশের দ্বিতীয় মেরিন একাডেমী
কোথায়?
উ, পাবনা
.
৫, বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন সংবাদ
সংস্থার নাম কি?মানিব্যাগ চুরিও হয় এজন্য
উ, bdnews 24 . com
.
৬, বাংলাদেশের সবচেয়ে বৃহত্তম পাহাড়
কোনটি?

উ, গারো পাহাড়
.
৭, বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার বলা হয়BRAIN
কোনটি কে?
উ, চট্টগ্রাম
.
৮, VAT দিবস কবে?
উ, ১০ জুলাই
.
৯, বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল কোনটি ?
উ, চলন বিল
.
১০, বাংলাদেশের সাথে ভারত ও
মায়নমারের সংযোগ রয়েছে কথোয়? ?
উ, রাঙ্গামাটি
.
১১, পদ্মা নদীর অপর নাম কি?
উ, কীর্তিনাশা
.key
১২, . খাসিয়া উপজাতি বাস করে ?
সিলেটে
.
১৩, বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল
হাসপাতালের নাম কি?
উ, জীবন তরী
.
১৪, বাংলাদেশের বৃহত্তম গ্যাস ক্ষেত্র
কোনটি?
উ, তিতাস
.
১৫, KAFCO কোথায় অবস্থিত?
উ, চট্টগ্রাম
.
১৬, বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী কোন
জেলার সাথে ভারতের সংযোগ নেই?
উ, বান্দরবানদেখুন পৃথিবীর প্রথম এ্যাম্বুলেন্সটি কেমন ছিল
.
১৭, আদিনাথ মন্দির কোথায় অবস্থিত?
উ, মহেশখালী
.
১৮, বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য কত
মাইল?
উ, ৪৪৫ মাইল
.
১৯, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কখন প্রতিষ্ঠিত
হয়?
উ, ১৯৬৬
.
২০, দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ কখন তলিয়ে যায়?                                                             বঙ্গ ললনা নয়কো খেলনা
উ, ২০১০ সালে

—(নিজের লেখা না ,সংগ্রহ), please do not share—

বিখ্যাত উক্তিঃ

  • ‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক,কে বলে
    তা বহুদূর;মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক,মানু
    ষেতে সুরাসুর।
    —–শেখ ফজলল করিম।
    .
  • ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি,তাই
    আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর’——জীবনানন্দদাশ।
    .
  • “মানুষ মরে গেলে পচে এসব হাদিস পুরুষদের যেমন নেককার নারী গ্রহণ করারযায়,বেঁচে থাকলে বদলায়…”— রক্তাক্ত প্রান্তর,মুনির চৌধুরী।
    .
  • সাহিত্য জাতির দর্পন স্বরূপ——
    প্রমথ চৌধুরী।
    .
  • ‘‘আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা,আমি
    বাঁধি তার ঘর,আপন
    করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে
    করেছে
    পর।”——জসীম উদ্দিন।60years
    .
  • ‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত
    বেদন
    বুঝিতে পারে?”—কৃষ্ণচন্দ্র
    মজুমদার।
    .
  • “প্রহরশেষের আলোয় রাঙা সেদিন
    চৈত্র
    মাস,তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার
    সর্বনাশ।”—–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
    .
  • ‘ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়
    পূর্ণিমার চাঁদ যেন
    ঝলসানো রুটি’—-সুকান্ত ভট্টাচার্য।
    .
  • ‘‘সুরঞ্জনা,ঐখানে যেয়ো না তুমি
    বোলো
    নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”—–
    জীবনানন্দ
    দাশ।
    .
  • এ জগতে , হায়,সেই বেশি চায় আছে
    যার ভূরি ভূরি
    —রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের
    ধন চুরি।–-(দুই
    বিঘা )রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
    .
  • ‘স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে
    চায় হে’—
    রঙ্গলাল মুখোপাধ্যায়।
    .
  • ‘‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার
    সময় তার শ্রেষ্ঠ
    সময়,এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার
    তার শ্রেষ্ঠ
    সময়।”—–হেলাল হাফিজ।
    .
  • ‘বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর
    প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি
    ভয়’—-রবীন্দ্রনাথ
    ঠাকুর।
    .
  • ‘কাঁদতে আসিনি,ফাঁসির দাবী নিয়ে
    এসেছি’—মাহবুব
    উল আলম চৌধুরী।
    .
  • ‘‘আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ
    পাই,আজো
    আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য
    দেখি,”——রুদ্র মোঃ
    শহীদুল্লাহ।
    .
  • ’কী পাইনি তারই হিসাব মেলাতে
    মন মোর নহে
    রাজি’—রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
    .
  • ‘সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে
    মোরা পরের তরে।’—কামিনী রায়

 

☞ বড় গাছ নড়ে কম ।
☞ বড় মাছের কাঁটা কম ।
☞ জ্ঞানী লোকের কথা কম ।
☞ সৎ লোকের সংখ্যা কম ।
☞ গুণী লোকের কদর কম ।
☞ মরা নদীর পানি কম ।
☞ রাগী লোকের ধৈর্য কম ।
☞ সুস্থ লোকে খায় কম ।
☞ মূর্খ লোকের আক্কেল কম ।
☞ নিষ্ঠুর লোকের মায়া কম ।
☞ শিশুদের হিংসা কম ।
☞ সৎ লোকের বন্ধু কম ।
☞ নিঃশ্বাসেরবিশ্বাস কম ।
☞ সত্যি ভালোবাসার দাম কম।

 

ভারতের মরহুম রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল
কালামের ৫টি উক্তি আপনার ক্যারিয়ার পাল্টে দিতে
পারে। সেগুলো হচ্ছে-
১) ‘স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখো।
স্বপ্ন সেটা যেটা তোমায় ঘুমোতে দেয় না।’
২) ‘সূর্যের মতো দীপ্তিমান হতে হলে
প্রথমে তোমাকে সূর্যের মতোই পুড়তে হবে।’
৩) ‘যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর, দেখো
তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না।
কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর, অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও, তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।’
৪) ‘যারা হৃদয় দিয়ে কাজ করতে পারে না; তাদের
অর্জন অন্তঃসারশূন্য, উৎসাহহীন সাফল্য চারদিকে
তিক্ততার উদ্ভব ঘটায়।’
৫) ‘প্রতিদিন সকালে এই পাঁচটা লাইন বলো :
– আমি সেরা।
– আমি করতে পারি।
– সৃষ্টিকর্তা সব সময় আমার সঙ্গে আছে।
– আমি জয়ী।
– আজ দিনটা আমার।

এক নজরে বিশ্বের উচ্চতম, দীর্ঘতম ও
গভীরতম বিষয়াবলি-
.
বিশ্বেরউচ্চতমঃ
¤ উচ্চতম প্রাণী = জিরাফ
¤ উচ্চতম হ্রদ = টিটিকাকা
¤ উচ্চতম মালভুমি = পামির(মধ্য
এশিয়া)
¤ উচ্চতম জলপ্রপাত = এঞ্জেল
(ভেনিজুয়েলা)
¤ উচ্চতম পিরামিড = খুফুর পিরামিড
(মিশর)
¤ উচ্চতম আগ্নেয়গিরি = গুয়ালটিবি
¤ উচ্চতম গিরিপথ = আলপিনা
¤ উচ্চতম রাজধানী = লাপাজ
(লাপাজ)
¤ উচ্চতম ভবন = বুর্জ খলিফা(UAE)
¤ উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ = এভারেষ্ট
(নেপাল ও তিব্বত)
¤ উচ্চতম লিবার্টি = ষ্ট্যাচু অব
লিবার্টি (যুক্তরাষ্ট)
¤ উচ্চতম শহর = ওয়েন চুয়ান
.
বিশ্বের
দীর্ঘতমঃ
¤ দীর্ঘতম নদী = নীলনদ
¤ দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু = আকাশি
কাইকিও
¤ দীর্ঘতম প্রাচীর = চীনের প্রচীর
¤ দীর্ঘতম সুড়ঙ্গ = সেইকান
¤ দীর্ঘতম খাল = গ্র্যান্ড
¤ দীর্ঘতম যুদ্ধ = শতবর্ষব্যাপী যুদ্ধ
(ব্রিটেন ও ফ্রান্স)
¤ দীর্ঘতম প্রাণালি = তাতার
প্রণালি
¤ দীর্ঘতম সেতু = ওয়াহি গ্রান্ড
(চীন)
¤ দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত = কক্সবাজার
.
বিশ্বের_গভীরতমঃ
¤গভীরতম হ্রদ=বৈকাল(কাস্
পিয়ান=বৃহত্তম)
¤ গভীরতম খনি = ওয়েষ্টার্ন
ডিপলেবেল
¤ গভীরতম মহাসাগর = প্রশান্ত
¤ গভীরতম গিরিপথ = হেলস ক্যানিয়

❖ শীতকালে ঠোঁট ও গায়ের চামড়া ফেটে যায় কেন?
উঃ- বাতাসের আপেক্ষিক অাদ্রর্তা কম বলে
.❖ শীতকালে ভিজা কাপড় তাড়াতাড়ি শুকায় কেন?
উঃ- বাতাসে জলীয় বাষ্প কম থাকে বলে
.❖ ভয় পেলে গায়ের লোম খাড়া হয় কেন?
উঃ- অ্যাড্রেনালিন হরমোনের প্রভাবে
.
❖ কোন ভিটামিন ক্ষতস্থান হতে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে?
উঃ- ভিটামিন কে
.
❖ শ্রবণ ছাড়াও কানের অন্যতম কাজ কি?
উঃ- দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে
.
❖ কচুতে এমন কি আছে যে যার কারণে গলা চুলকায়?
উঃ- ক্যালসিয়াম অক্সালেট
.
❖ দেহের অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বাঁধে না কেন?
উঃ- রক্তে হেপারিন থাকায়
.
❖ আয়নার পশ্চাতে যে ধাতু ব্যবহৃত হয় তা কি?
উঃ- মার্কারি ও সিলভার
.
❖ মানুষের দেহ কোষে কয় জোড়া ক্রোমোজোম থাকে?
উঃ- ২৩ জোড়া

১. বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর কোথায়?
উত্তর : চট্টগ্রামে।
২. কাপ্তাই বাঁধ কোন নদীর উপর?
উত্তর : কর্ণফুলী।
৩. কোন নদীর নাম একটি জেলার নামানুসারে?
উত্তর : ফেনী।
৪. বাংলাদেশের জলবায়ু সাধারণত কেমন?
উত্তর : সমভাবাপন্ন।
৫. বাংলাদেশের বার্ষিক গড় তাপমাত্রা কত?
উত্তর : ২৬.০১ সেলসিয়াস।
৬. বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত কত?
উত্তর : ২০৩ সেমি।
৭. বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়? উত্তর : সিলেট অঞ্চলে।
৮. বাৎসরিক বৃষ্টির কত অংশ বর্ষাকালে হয়?
উত্তর : চার-পঞ্চমাংশ।
৯. বাংলাদেশের কোন অঞ্চল গম চাষের জন্য উপযোগী?
উত্তর : উত্তরাঞ্চল।
১০. বাংলাদেশের কত লোক কৃষি কাজের সাথে জড়িত?
উত্তর : ৪৭.৩০% ।

বাস্তব কিছু তথ্য! আপনি জেনে খুশি হবেন।


.
★আপনার বয়স যদি ৬০ বছর হয় তাহলে আপনি ১৯ বছর ৬ মাস ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিয়েছেন।
.
★প্রত্যেক মানুষের মাথার গড় ওজন ৩ থেকে ৭ কেজি।
.
★সূর্যের ভিতর এমন একটি গর্ত পাওয়া গেছে যেখানে কিনা কয়েকশো পৃথিবী মার্বেল এর মতো আনায়াসে চলে যাবে।
.
★মঙ্গল গ্রহে চাঁদ ২ টি, তাই সেখানে এসিড বৃষ্টি হয়।
.
★জেনে অবাক হবেন যে ৩ টি আপেলের চেয়ে একটি আমড়ার গুন বেশি।
.
★মাঝে মাঝে রাতে খাওয়ার পর এক কোষা করে রশুন খাবেন, যা আপনার বীর্য ৩ গুন বাড়িয়ে তুলবে। রিগুলার খাবেন না ৩.৬.১০ পর পর।
★. ৮৫ % মেয়ে ছেলের ধন সম্পদ দেখে প্রেমে পড়ে যায়।
★★★…….
.
০১.আপনার জানা আছে কি?মোবাইল
ফোন চার্জ করার সময় Airplane mode বা
Flight mode সেটিং করে দিলে তিন গুন
কম সময়ে চার্জ হবে ।
.
০২. আপনি জানেন কি, পৃথিবীতে বেশির
ভাগ
মানুষের রক্তের গ্রুপ O
এবং সবচেয়ে কম মানুষের রক্তের গ্রুপ
AB-
.
০৩.’হিরোইন’ নামক নেশার দ্রব্যটি
শুরুতে সর্দির ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হতো । .
০৪. 1800 খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত মানব সভ্যতা
ক্যামেরায় যতো ছবি
তুলেছে , আমরা এখন বিশ্ব জুড়ে প্রতি দুই
মিনিটে তার চেয়ে বেশি ছবি তুলছি
। .
০৫.পুরুষ এবং মহিলা উভয়েই সুন্দর দেহের
চাইতে সুন্দর মুখের অধিকারীকে জীবন
সঙ্গী হিসেবে বেশি পছন্দ করে ।
.
০৬. প্রতি সেকেন্ডে আমাদের চোখ
প্রায় 40 টি
স্থির চিত্র মস্তিষ্কে
প্রেরণ করে ।
.
০৭.ডাক্তারদের খারাপ হাতের
লেখার কারণে পৃথিবীতে প্রতি বছর
প্রায় ৭ হাজার রোগীর মৃত্যু হয় ।
.
০৮. যে বন্ধুত্ব ৭ বছর পার করেও টিকে
থাকে, তা সারাজীবন টিকে থাকার
সম্ভাবনা আছে ।
.
০৯. মানুষ সত্যি কথা বলার সময় হাত
নারিয়ে কথা বলে।
মিথ্যা
বলার সময় হাতগুলি লক্ষণীয় ভাবে
স্থির থাকে ।
.
১১. কোনো নতুন অভ্যাস তৈরী হতে
মানুষের সময় লাগে মাত্র ২১ দিন ।
.
১২. মেয়েরা অন্য মানুষের মুখ মনে
রাখতে বেশি পারদর্শী, বিশেষ করে
অন্য মেয়েদের মুখ ।
.
১৩. পরপর মোট 480 টি কলা খেলে, সে
ব্যক্তি
পটাশিয়ামের ওভার ডোজের
কারণে মারা যাবে ।
.
১৪. Google প্রতি সেকেন্ডে.প্রায়929
ডলার আয় করছে ।বাংলাদেশী মুদ্রায়
প্রায় 72,740 টাকা প্রতি সেকেন্ডে ।
.
১৫. মঙ্গল গ্রহকে লাল দেখায়,কারণ
এর.মাটি লোহার অক্সাইড

::মস্তিষ্কের জন্য কিছু খারাপ অভ্যাস::

ব্রেইন বসিয়ে রাখা যেমন ঠিক নয়, অতিরিক্ত চাপে রাখাও অনর্থ ঘটায়। খাবার, পরিবেশ এবং অভ্যাসও ব্রেইনের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এমন ১০টি ক্ষতিকর বিষয় নিচে দেয়া হলো-
১. সকালে নাশতা না করা:
সকালে নাশতা না করলে নিম্ন রক্তে গ্লুকোজস্বল্পতার কারণে ব্রেইন পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না। এতে ধীরে ধীরে ব্রেইন মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
.
২. অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ:
অতিরিক্ত খাবার গ্রহণের অভ্যাস আমাদের ব্রেইনের রক্তনালির ইলাস্টিসিটি নষ্ট করে দেয়। ফলে অনেক ধরনের মানসিক সমস্যার উৎপত্তি হতে পারে।
.
৩. ধূমপান:
ধূমপানে কেবল ফুসফুস ক্যান্সার নয় বরং এতে করে ব্রেইন সংকুচিত হয়ে যায়। ফলে আলঝেইমারস নামের স্মৃতি বিলোপকারী রোগেরও উদ্ভব হতে পারে।
.
৪. অতিরিক্ত মিষ্টি গ্রহণ:
অতিরিক্ত মিষ্টি খেলে সেটা আমিষ ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের পরিপাক ও শোষণে বাধা সৃষ্টি করে যা ব্রেইনের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে এবং ব্রেইনের বিকাশ সাধনের বাধা সৃষ্টি করে।
.
৫. বায়ুদূষণ:
বায়ুদূষণের জন্য ব্রেইনের কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যায়। দূষণের ফলে অক্সিজেনসমৃদ্ধ বাতাস আমাদের ব্রেইনে যেতে পারে না। ফলে ব্রেইন ধীরে ধীরে পুষ্টির অভাবজনিত স্বাভাবিক কার্যকর ক্ষমতা হারাতে থাকে।
.
৬. নিদ্রাহীনতা:
ঘুম ব্রেইনের বিশ্রামের জন্য জরুরি। তাই পর্যাপ্ত ঘুম ব্রেইন কোষের স্বাভাবিক কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যারা দীর্ঘদিন ধরে নিদ্রাহীনতায় ভুগছেন কিংবা কাজের ব্যস্ততার জন্য ঘুমানোর জন্য পর্যাপ্ত সময় পাচ্ছেন না-তারা সতর্ক হোন। কারণ নিদ্রাহীনতা ব্রেইনের কোষের মৃত্যুর জন্য দায়ী। সুতরাং পর্যাপ্ত ঘুমকে কেবল সময় নষ্ট হিসেবে নয়, বরং ব্রেইনের বিশ্রামের জন্য দরকারি হিসেবেও নিন।
.
৭. ঘুমানোর সময় মাথা আবৃত করা:
অনেকে লেপ, কাথা বা চাদরে মাথা মুড়ে ঘুমান। এটা ব্রেইনের জন্য ভালো নয়। কারণ মাথা আবৃত করে ঘুমালে নিঃশ্বাসের কার্বন ডাই-অক্সাইড ঘনীভূত হয় এবং অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। এতে ব্রেইনের ক্ষতি হয়।
.
৮. অসুস্থ শরীরে অতিরিক্ত কাজ:
যখন অসুস্থ হই, তখন উচিত কোনো পরিশ্রমী কাজ অথবা পড়াশোনা থেকে বিরত থেকে ব্রেইনকে বিশ্রাম দেয়া। তা না হলে অসুস্থতার সময় অতিরিক্ত চাপ ব্রেইনের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ফলে ব্রেইনের দীর্ঘমেয়াদি মারাত্মক ক্ষতিসাধন হয়।
.
৯. চিন্তা না করা:
বেশি বেশি চিন্তা করুন, ব্রেইন কোষের উদ্দীপনার জন্য চিন্তা-ভাবনা করা অত্যন্ত জরুরি। যত বেশি সৃষ্টিশীল চিন্তায় মনোযোগ দিতে পারবেন, তত বেশি আপনার ব্রেইন কোষ উদ্দীপিত হবে। আপনি আরও বেশি দক্ষ ও মনোযোগী হতে পারবেন যেকোনো কাজে। কারণ চিন্তাহীন ব্রেইন ধীরে ধীরে সংকুচিত হয়ে ব্রেইনের কার্যক্ষমতা নষ্ট করে দেয়।
.
১০. নিরবতা:
চুপচাপ থাকাও ব্রেইনের জন্য ক্ষতিকর। কারণ যত বেশি বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনায় অংশ নিতে পারবেন, সেটা ব্রেইনের স্বাভাবিক দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য তত কাজে লাগবে। তাই চুপচাপ নয় বরং কার্যক্ষেত্রে বেশি বেশি আলোচনায় অংশ নিয়ে ব্রেইনকে সতেজ রাখুন।

বাংলা অর্থ সহকারে ২০০টি গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা ও বাক্যাংশ
1) All of a sudden ➫ হঠাৎ , আকস্মিকভাবে
2) All the same ➫ একই রুপ , অকই কথা
3) Above board ➫ প্রকাশ্য , সন্দেহাতীত
4) After all ➫ তত্সত্ত্বেও
5) All the while ➫ সর্বক্ষণ
6) At last ➫ অবশেষে
7) At random ➫ এলোমেলো
8) As it were ➫ যেন , বলতে গেলে
9) At a loss ➫ হতবুদ্ধি
10) At best ➫ বড়জোর
11) At times ➫ সময়-সময়
12) Avail of ➫ (কারও পক্ষে) সুযোগ গ্রহণ করা
13) Break loose ➫ ভেঙ্গে বেরিয়ে পড়া
14) Break open ➫ ভেঙ্গে খুলে ফেলা
15) By all means ➫ সকল প্রকারে
16) By the by ➫ অচিরে , কথা প্রসঙ্গে
17) Beat about the bush ➫ কাজের কথা না বলে অন্য কথা বলা
18) Be all and end all ➫ একমাত্র লক্ষ্য
19) Behind one’s back ➫ কারও অসাক্ষাতে
20) Bird’s eye view ➫ এক নজরে সমগ্রকে দেখা
21) By and large ➫ মোটামুটিভাবে
22) By chance ➫ দৈবক্রমে
23) By no means ➫ কোনোক্রমেই নয়
24) By virtue of ➫ গুণে , কারণে
25) By way of ➫ হিসাবে
26) By fits and starts ➫ খামখেয়ালিভাবে
27) By hook or by crook ➫ ছলে বলে কৌশলে
28) By turns ➫ পর্যায়ক্রমে
29) Cock and bull story ➫ আষাড়ে গল্প
30) Come to light ➫ প্রকাশিত হওয়া
31) Cut short ➫ সংক্ষেপ করা
32) Ever and anon ➫ মাঝে মাঝে
33) Each and all ➫ প্রত্যেকে
34) Every other day ➫ একদিন অন্তর একদিন
35) Far and near , far and wide ➫ চারদিকে
36) Fall flat ➫ নিষ্ফল হওয়া
37) Far an away ➫ তুলনাবিহীন
38) For the time being ➫ আপাতত
39) First and foremost ➫ সর্বাগ্রে
40) For the sake of ➫ জন্য , নিমিত্ত
41) For good ➫ চিরদিনের জন্য
42) Head and tail ➫ আকাশ-পাতাল
43) Hue and cry ➫ সোরগোল
44) In as much as ➫ যেহেতু
45) In a fix ➫ সমস্যায় পতিত
46) In accordance with ➫ অনুসারে
47) In fine ➫ সংক্ষেপে , উপসংহারে
48) In no case ➫ কোন মতেই নয়
49) In no time ➫ নিমিষে
50) In full swing ➫ পরাদমে
51) In lieu of ➫ পরিবর্তে
52) In regard to ➫ সম্পর্কে
53) In spite of ➫ সত্তেও
54) In respect of ➫ বিষয়ে , ব্যাপারে
55) Ins and outs ➫ প্রতিটি আনাচে কানাচে
56) Instead of ➫ পরিবর্তে
57) In view of ➫ বিবেচনায়
58) In the event of ➫ ঘটলে
59) In the long run ➫ পরিণামে
60) In vogue ➫ চলতি , হালফ্যাশন
61) Jack of all trads ➫ সবজান্তা
62) Know no bounds ➫ সীমা না থাকা
63) Lion’s share ➫ সিংহভাগ
64) Nook and corner ➫ আনাচ কানাচ
65) Near and dear ➫ অন্তরঙ্গ
66) Now and again , now and then ➫ মাঝে মাঝে , থেকে থেকে
67) Null and void ➫ বাতিল
68) Off and on ➫ সময় সময়
69) Of late ➫ সম্প্রতি , আধুনা
70) Once in a blue moon ➫ কদাচিত্ ( কখনই না ) –
71) Of no avail ➫ নিষ্ফল
72) On the brink of , on the verge of ➫ শেষ সীমায়
73) On the contrary ➫ পক্ষান্তরে
74) Out of date ➫ অপ্রচলিত
75) Over and above ➫ অধিকন্তু
76) On the eve of ➫ প্রাক্কালে
77) On the whole ➫ মোটের ওপর
78) Part and parcel ➫ অপরিহার্য অঙ্গ
79) Point blank ➫ সরাসরি
80) Run the risk ➫ ঝুঁকি নেওয়া
81) Rhyme and reason ➫ কান্ডজ্ঞান
82) Safe and sound ➫ বহাল তবিয়তে
83) Snake in the grass ➫ গুপ্তশত্রু
84) Sum and substance ➫ সারমর্ম
85) So to say ➫ বলতে গেলে , এক কথায়
86) Tall talk ➫ বড় বড় কথা
87) Take into account , take to heels ➫ চম্পট দেওয়া
88) Time and again ➫ বারবার
89) Take into consideration ➫ হিসাবের মধ্যে ধরা , গণ্য করা
90) To and fro ➫ এদিক-ওদিক , এপাশ-ওপাশ
91) Tooth and nail ➫ সর্বশক্তি প্রয়োগ
92) To the contrary ➫ বিপক্ষে , বিরুদ্ধে
93) Turn a deaf ear to ➫ আমল না দেওয়া
94) Ups and doing ➫ উঠে পড়ে লাগা
95) With an eye to , with a view to ➫ উদ্দেশ্যে
96) Ways and mean ➫ উপায় উপকরণ , পন্থা
97) Weal and woe ➫ সুখ দুখঃ , সুসময় ও দুঃসময়
98) A host in oneself ➫ একাই একশ
99) A man of parts ➫ গুণী ব্যক্তি
100) A man of word ➫ এক কথার লোক
101) A B C ➫ প্রাথমিক জ্ঞান
102) Acid test ➫ অগ্নি পরীক্ষা
103) Add fuel to the flame ➫ ইন্ধন যোগান
104) Add insult to injury ➫ কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা
105) All but ➫ প্রায়
106) All moonshine ➫ অবান্তর কথা বা চিন্তা
107) Apple of one’s eye ➫ চোখের মণি
108) Armchair critic ➫ নিষ্কৃয় সমালোচক
109) As it were ➫ যেন
110) As usual ➫ যথারীতি
111) At all events ➫ যাহাই ঘটুক সব ক্ষেত্রেই
112) At large ➫ স্বাধীনভাবে
113) At least ➫ অন্ততঃ
114) At one’s finger ends ➫ নখদর্পণে
115) At one’s heels ➫ পাছে পাছে
116) At one’s own will ➫ খুশি মতো
117) Bad blood ➫ বিদ্বেষ
118) Bag of bones ➫ জীর্ণ-শীর্ণ ব্যাক্তি
119) Bed of roses ➫ আরামদায়ক অবস্থা
120) Behind the screen/Curtain ➫ পর্দার আড়ালে
121) Between two fires ➫ উভয় সঙ্কট
122) Bid fair ➫ ভালো কিছু আশা করা
123) Big gun/wigs/shots ➫ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি
124) Birds of a feather ➫ একরকম স্বভাবের লোক
125) Birds of passage ➫ অস্থায়ী বাসিন্দা
126) Black sheep ➫ কুলাঙ্গার
127) Book worm ➫ গ্রন্থকীট
128) By and by ➫ শীঘ্র
129) Call in question ➫ সন্দেহ করা
130) Call to mind ➫ স্মরণ করা
131) Carry the day ➫ জয়লাভ করা
132) Catch red handed ➫ হাতে নাতে ধরা
133) Chicken hearted fellow ➫ কাপুরুষ
134) Cold war ➫ ঠান্ডা যুদ্ধ
135) Creature comforts ➫ পার্থিব আরাম
136) Crying need ➫ জরুরী প্রয়োজন
137) Curtain lectures ➫ স্ত্রীর পরামর্শ
138) Dark horse ➫ অপরিচিত
139) Dead against ➫ তীব্র বিরোধী
140) Dead language ➫ যে ভাষা এখন অপ্রচলিত
141) Dead letter ➫ অচল নিয়ম
142) Dead of night ➫ মধ্য রাত্রী
143) Dog’s chance ➫ ক্ষীণ আশা
144) Face value ➫ বহিরাঙ্গের চেহারা
145) Far and wide ➫ সর্বত্র
146) Fight shy ➫ এড়িয়ে চলা
147) Fish in a troubled water ➫ এলোমেলো অবস্থার সুযোগ নেওয়া
148) Fish out of water ➫ অস্বস্তিকর অবস্থা
149) Flying visit ➫ অল্প সময়ের জন্য পরিদর্শন
150) French leave ➫ অনুমতি ছাড়াই ছুটি উপভোগ
151) Gala day ➫ উত্সবের দিন
152) Give up the ghost ➫ মরে যাওয়া
153) Golden mean ➫ মধ্যপন্থা
154) Green horn ➫ অনভিজ্ঞ
155) Hal mark ➫ শ্রেষ্ঠতার ছাপ
156) Head and ears ➫ সম্পুর্ণরুপে
157) High time ➫ উপযুক্ত সময়
158) Horns of a dilemma ➫ উভয় সংকট
159) Host in himself ➫ একাই একশ
160) Household word ➫ পরিচিত নাম
161) Hush money ➫ মুখ বন্ধ রাখার জন্য ঘুষ
162) In a hurry ➫ তাড়াহুড়ার মধ্যে
163) In black and white ➫ লিখিতভাবে
164) In force ➫ বলবত্
165) In good book of ➫ সুনজরে
166) In one’s teens ➫ তের থেকে উনিশ বছরের মধ্যে
167) In order to ➫ জন্য
168) In the mean time ➫ ইতিমধ্যে
169) In the same boat ➫ একই বিপদের সম্মুখীন
170) Iron will ➫ কঠোর সংকল্প
171) Irony of fate ➫ ভাগ্যের নির্মম পরিহাস
172) Lame excuse ➫ বাজে অজুহাত
173) Lion’s stock ➫ হাস্যস্পদ
174) Make up one’s mind ➫ মনস্থির করা
175) Mare’s nest ➫ ঘোড়ার ডিম
176) Neither here nor there ➫ অপ্রাসঙ্গিক
177) Nine day’s wonder ➫ অল্পস্থায়ী বিস্ময়ের বস্তু
178) Of course ➫ অবশ্যই
179) On the sly ➫ গোপনে
180) Out of order ➫ বিকল
181) Out of sorts ➫ মৃদু অসুস্থ
182) Out of temper ➫ ক্রুব্ধ
183) Red letter day ➫ স্মরণীয় দিন
184) Red tape ➫ আমলাতান্ত্রীকতা
185) Root and branch ➫ সম্পুর্ণরুপে
186) Rope of sand ➫ বালির বাঁধ
187) Rough passage ➫ খারাপ সময়
188) Round the clock ➫ সমস্ত দিন
189) Ruling passion ➫ প্রধান আবেগ
190) Salt of earth ➫ আদর্শ ব্যক্তি
191) Silver lining ➫ খারাপের মধ্যেও ভালর আভাস
192) Sixth sense ➫ জ্ঞানেন্দ্রীয়
193) Skin and bone ➫ অস্থিচর্মসার
194) Sleeping partner ➫ নিষ্ক্রীয় অংশীদার
195) Slip of pen ➫ লেখায় অসতর্কতাবশতঃ ভুল
196) Slip of tongue ➫ বলায় সামান্য ভুল
197) Slow coach ➫ অপদার্থ
198) Small talk ➫ সাধারণ সামাজিক কথা
199) Swan song ➫ শেষ কথা বা কাজ
200) Take one to task ➫ তিরস্কার করা

গণিত (জ্যামিতি) বৃত্ত:

১। বৃত্তের ব্যাসই বৃহত্তম জ্যা।
২। বৃত্তের সমান জ্যা এর মধ্যবিন্দু গুলো সমবৃত্ত।
৩। বৃত্তের যেকোনো জ্যা এর লম্বদ্বিখণ্ডক কেন্দ্রগামী।
৪। বৃত্তের ব্যাস ভিন্ন কোন জ্যা এর মধ্যবিন্দু ও কেন্দ্রের সংযোজক রেখাংশ ঐ জ্যা এর উপর লম্ব।
৫। বৃত্তের কেন্দ্র থেকে ব্যাস ভিন্ন অন্য কোন জ্যা এর উপর অংকিত লম্ব ঐ জ্যাকে
সমদ্বিখণ্ডিত করে।
৬। যেকোনো সরলরেখা একটি বৃত্তকে দুইয়ের অধিক বিন্দুতে ছেদ করতে পারে না।
৭। দুইটি পরস্পরছেদী বৃত্তের কেন্দ্রদয়ের সংযোজক রেখাংশ তাদের সাধারণ জ্যাকে
সমকোণে সমদ্বিখণ্ডিত করে।
৮। দুইটি নিদিষ্ট বিন্দু দিয়ে যায় এমন সব বৃত্তের কেন্দ্রগুলো একই সরলরেখায় অবস্থিত।
৯। দুইটি সমান্তরাল জ্যা এর মধ্যবিন্দুর সংযোজক সরলরেখা কেন্দ্রগামী এবং জ্যা দয়ের
উপর লম্ব।
১০। বৃত্তের সকল সমান জ্যা কেন্দ্র থেকে সমদূরবর্তী ।
১১। বৃত্তের কেন্দ্র থেকে সমদূরবর্তী সকল জ্যা পরস্পর সমান।
১২। বৃত্তের দুইটি জ্যা এর মধ্যে কেন্দ্রের নিকটতম জ্যাটি অপর জ্যা অপেক্ষা বৃহত্তর।
১৩। বৃত্তের দুইটি জ্যা এর মধ্যে বৃহত্তর জ্যা টি ক্ষুদ্রতর জ্যা অপেক্ষা কেন্দ্রের নিকটতর ।
১৪। বৃত্তের একই চাপের উপর দণ্ডায়মান বৃত্তস্থ কোণ কেন্দ্রস্থ কোণের অর্ধেক।
১৫। বৃত্তের একই চাপের উপর দণ্ডায়মান কেন্দ্রস্থ কোণ বৃত্তস্থ কোণের দ্বিগুণ ।
১৬। বৃত্তের একই চাপের উপর দণ্ডায়মান বৃত্তস্থ কোণগুলো পরস্পর সমান।
১৭। দুইটি বিন্দুর সংযোজক রেখাংশ তার একই পাশে অপর দুই বিন্দুতে সমান কোণ উৎপন্ন
করলে, বিন্দু চারটি সমবৃত্ত হবে।
১৮। একই ভূমির উপর এবং তার একই পাশে অবস্থিত সমান শিরঃ কোণ বিশিষ্ট ত্রিভুজ গুলোর
শীর্ষ বিন্দুসমূহ সমবৃত্ত হবে।
১৯। বৃত্তস্থ ট্রাপিজিয়ামের তির্যক বাহুদ্বয় পরস্পর সমান।
২০। অর্ধ বৃত্তস্থ কোণ এক সমকোণ।

>>জেনে রাখুন বাংলাদেশের প্রথম নারী
শেয়ার করে প্রোফাইলে রেখে দেন পরে দরকার হতে পারে ।

প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রীঃ বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম নারী স্পীকারঃ শিরীন শারমিন চৌধুরী

প্রথম নারী পররাষ্ট্র মন্ত্রীঃডা.দীপু মনি

প্রথম নারী ওসিঃ হোসনে আরা

প্রথম নারী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীঃ এডভোকেট সাহারা খাতুন

প্রথম নারী সংসদ উপনেতাঃ সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী

প্রথম নারী হুইপঃ খালেদা খানম

প্রথম নারী প্রোক্টরঃ কাজী শাহানারা আহমেদ

মুক্তিযুদ্ধে প্রথম নারী শহীদঃ মেহেরুন্নেসা

ঢাকা বিশ্ববিস্যালয়ের প্রথম ছাত্রীঃ লীলা নাগ

ঢাকা বিশ্ববিস্যালয়ের প্রথম মুসলিম ছাত্রীঃ ফজিলাতুন্নেসা

ঢাকা বিশ্ববিস্যালয়ের প্রথম নারী শিক্ষকঃ করুণাকণা গুপ্তা

প্রথম নারী ক্রীয়াবিদঃ রাবেয়া খাতুন

দাবায় প্রথম আন্তর্জাতিক গ্র্যান্ড মাষ্টারঃ রানী হামিদ

প্রথম নারী বিচারপতিঃ নাজমুন আরা সুলতানা

প্রথম নারী প্যারেড কমান্ডারঃ এলিজা শারমিন

প্রথম নারী রেল চালকঃ সালমা খান

প্রথম নারী ব্রিগেডিয়ারঃ সুরাইয়া রহমান

ঢাকা মেডিকেলের প্রথম নারী অধ্যক্ষঃ ডা. হোসনে আরা তাহমিন

সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র নারী সদস্যঃ বেগম রাজিয়া বানু

এমনেষ্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রথম নারী মহাসচিবঃ আইরিন খান

বিটিভি’র প্রথম নারী মহাপরিচালকঃ বেগম ফেরদৌস আরা

পরমাণু শক্তি কমিশনের প্রথম নারী পরিচালকঃ ড. জাকিয়া বেগম

পরমাণু শক্তি গবেষণার প্রথম

নারী মহাপরিচালকঃ ড. মাধবী ইসলাম

জাতিসংঘে নিযুক্ত প্রথম বাংলাদেশী নারী স্থায়ী প্রতিনিধিঃ ইসমাত জাহান

জাতিসংঘ সিডিও কমিটির প্রথম বাংলাদেশী চেয়ারপারসনঃ সালমা খান

তত্বাবধায়ক সরকারের প্রথম নারী উপদেষ্টাঃ ড. নাজমা চৌধুরী

প্রথম নারী জাতীয় অধ্যাপকঃ প্রফেসর ড. সুফিয়া আহমেদ

প্রথম নারী নভোবিজ্ঞানীঃ ড. সুলতানা নাহার কেয়া

বাংলা একাডেমীর প্রথম নারী মহাপরিচালকঃ ড. নীলিমা ইব্রাহীম

পিএসসি’র প্রথম নারী চেয়ারম্যানঃ জিন্নাতুন্নেসা তাহমিদা বেগম

প্রথম নারী মহিলা ব্যারিস্টারঃ রাবেয়া ভূইয়া

যুক্তরাজ্যের নিন্মকক্ষের প্রথম বাংলাদেশী নারী সদস্যঃ রুশানারা আলী

মন্ত্রীসভার প্রথম নারী সদস্যঃ নূরজাহান মুরশিদ

প্রথম নারী পুলিশ সুপার (এসপি): রওশন আরা

প্রথম নারী কূটনৈতিকঃ তাহমিনা খান ডলি

প্রথম নারী ভাষ্করঃ নভেরা আহমদ

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নারী ডীনঃ আজিজুন্নেসা

প্রথম নারী রাষ্ট্রদূতঃ মাহমুদা হক চৌধুরী

প্রথম নারী পাইলটঃ সৈয়দ কানিজ ফাতেমা রোকসানা

প্রথম টেষ্টটিউব শিশু

প্রবর্তনকারী চিকিৎসকঃ ডা. পারভীন ফাতেমা

প্রথম নারী প্যারাট্রুপারঃ জান্নাতুল ফেরদৌস

যৌবনে যে কাজগুলো না করলে বৃদ্ধ বয়সে প্রচণ্ড আফসোস হবে আপনার !

সময় থাকতে সময়ের মূল্য আমরা প্রায় কেউই দিই না। আর তারপর যখন সময় পেরিয়ে যায়, তখন হায় হায় করি। একজন মানুষের জীবনের সেরা সময় তাঁর তারুণ্য ও যৌবন। অথচ দেখা যায় এই সময়টাই সবচাইতে বেশী ভুলে ভুলে কাটিয়ে দিই আমরা। নিজেকে খুব পারফেক্ট মনে হয়, মনে হয় যে আপনি সঠিক পথেই আছেন? তাহলে মিলিয়ে নিন এই তালিকাটি। কেননা এমন কিছু ভুল আমরা সবাই করছি, যার কারণে শেষ বয়সে আফসোসের সীমা থাকবে না। চলুন, জেনে নিই যে ১৫টি কাজ যৌবনেই করে ফেলা চাই।

১) শেষ বয়সে আপনার আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে যৌবনেই। আজই প্ল্যান করুন রিটায়ারমেনটের!

২) জীবনকে উপভোগ করার সময়ও এই যৌবন। টাকার নেশায় কেবল মেশিনের মত ছুটে চলবেন না। বরং জীবনকে উপভোগ করুন। জীবন ও কাজের মাঝে একটা সামঞ্জস্য রক্ষা করে চলুন।

৩) সন্তানদেরকে মানুষের মত মানুষ গড়ে তোলার কাজটি শুরু করতে হবে যৌবনেই।

৪) একটি বাজে চাকরি কখনোই আজীবন আঁকড়ে ধরে রাখবেন না। যৌবনেই নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলুন।

৫) উচ্চ শিক্ষার জন্য আদর্শ সময়ও এটাই। হেলায় এই সময় হারালে আফসোস হবেই জীবনে।

৬) একটি স্বাস্থ্যকর জীবনের চর্চা করুন, শরীরের ওপরে অত্যাচার করবেন না। যৌবনে যদি ভালো স্বাস্থ্য গড়ে তুলতে না পারেন, বৃদ্ধ বয়সে ভীষণ কষ্ট পেতে হবে।

৭) যাকে “স্যরি” বলার, আজই বলে ফেলুন। যাকে ধন্যবাদ জানাতে চান, তাঁকেও আজই জানিয়ে ফেলুন। জীবনের কথা কেউ অগ্রিম বলতে পারে না। তাই যা করুন আজই।

৮) পছন্দের মানুষটাকে হারিয়ে ফেলবেন না। যৌবনে নানা কারণে ভালোবাসার মানুষটির হাত আমরা ধরতে পারি না। আর এই ভুলের জন্য শেষ বয়সে আফসোস হবেই। অন্যদিকে একটি ভুল সম্পর্কেও নিজেকে বেঁধে রাখবেন না। জীবন একটাই, মনে রাখুন সত্যটি।

৯) পরিবার ও প্রিয় মানুষদের সাথে সময় কাটান। তাঁদেরকে ভালবাসুন, সময় দিন। এই একটি কাজ পরে করবো ভেবে ফেলে রাখবেন না কখনোই।

১০) যৌবনে ঝোঁকের মাথায় বন্ধুত্ব ও আত্মীয়তা নষ্ট করা খুবই স্বাভাবিক। এই স্বভাব বদলে ফেলুন। নাহলে শেষ জীবনে নিঃসঙ্গ হয়ে পড়বেন।

১১) নেশা সহ অন্য যে কোন অভ্যাস থাকলে ত্যাগ করুন আজই।

১২) পরিবারের গুরুজনদের অবহেলা করবেন না, যতটা পারুন তাঁদেরকে সময় দিন। তাঁরা চলে গেলে আর তাঁদেরকে পাবেন না, আফসোস থাকবে সারা জীবন।

১৩) দাঁতের যত্ন করুন। শেষ বয়সে বুঝবেন দাঁত কত দামী!

১৪) মা বাবার উপদেশ শুনুন। নাহলে শেষ বয়সে গেলে বুঝবেন এই উপদেশ গুলো শোনা কতটা জরুরী ছিল আপনার জন্য।

১৫) নতুন অভিজ্ঞতা, ভ্রমণ ইত্যাদিকে ভয় পাবেন না। জীবনকে উপভোগ করার সব সুযোগ লুফে নিন।

জেনে নিন কোন নবীর জন্মস্থান কোথায় ।

মানব জাতির আদি পুরুষ হযরত আদম (আ.) থেকে শুরু করে সর্বশেষ নবী হযরত মুহম্মদ (সা.) পর্যন্ত বিভিন্ন নবী রাসূলগণ কোথায় জন্মগ্রহণ করেছেন মুসলমান হিসেবে এই তথ্য আমাদের প্রত্যেকের জেনে রাখা দরকার।পাঠকদের জন্য নিচে বেশ কয়েকজন নবীদের জন্মস্থান উল্লেখ করা হলো-
১. আদম (আ.)- শ্রীলংকা।
২. নূহ (আ.)- জর্ডান।
৩. শোয়াইব (আ.)- সিরিয়া।

৪. সালেহ (আ.)- লেবানন।
৫. ঈব্রাহীম (আ.)- ইরাক।
৬. ইসমাঈল (আ.)- সৌদি আরব।
৭. ইয়াকুব (আ.)- ফিলিস্তিন।
৮. ইয়াহ ইয়া (আ.)- ফিলিস্তিন।
৯. জাকারিয়া (আ.)- ফিলিস্তিন।
১০. ইসহাক (আ.)- ফিলিস্তিন।
১১. ইউসুফ (আ.)- ফিলিস্তিন।
১২. লুত (আ.)- জর্ডান+ইরাক।
১৩. আইয়ুব (আ.)- জর্ডান।
১৪. হুদ (আ.)- ইয়েমেন।
১৫. মুহাম্মদ (সা.)- সৌদি আরব।

১: আপনি নিম গাছের গোঁড়ায় যতোই চিনি ছড়ান
না কেন,নিমের ফল কখনোই মিষ্টি হবে না।
২: আপনি হাজার হাজার বালতি পানি মরুভূমির মাঝে ছিটিয়ে দিলেও
এক ফোঁটা পানিও আপনি ফেরত পাবেন না, কেননা মরুভূমির বালি সবপানি শুষে নেবে।
৩: আপনি আকাশের তারা যতোই গণনার চেষ্টা করুন না কেন,আপনি কখনই তারা গুনে শেষ করতে পারবেন না।
৪: আপনি হাজার চেষ্টা করলেও পানির নিচে ডুব দিয়ে কখনোই কান্নার
চেষ্টা করতে পারবেন না।
৫: আপনার হাত ঘড়ির কাটাগুলো যতোই
চলুক না কেন,
সেটি সঠিকvসময় না দিলে আপনার
ঘড়িটি অকেজো।
৬: আপনি প্রখর রোদে যতোই
দাঁড়িয়ে থাকুন না কেন
আপনার শরীরের সকল অংশে কখনোই
রোদ
পড়তে পারবে না।
❖ ঠিক তেমনিভাবে —->-
আপনি চান আপনার খারাপ গুণগুলোর
কোনও পরিবর্তন
না করেই আপনি উন্নতি করবেন,
যা একটি নিম গাছের গোঁড়ায়
চিনি ঢালার মতো।
❖ আপনি চান আপনার সুযোগের সদ্ব্যবহার
না করেই
সামনে এগিয়ে যাবেন যা মরুভূমির
মাঝে পানি ঢালার মতো,
আপনি শুধু চেষ্টাই করে যাবেন কিন্তূ ফল
পাবেন না।
❖ আপনি চান সমস্ত
কিছুতে আপনি উন্নতি করবেন
যা সারা আকাশের তারা গণনার মতো।
হাজারটা বিষয় নিয়ে কেউ
কখনও এগোতে পারে না।
❖ আপনি আপনার সমস্যা গুলোর
ব্যাপারে চিন্তায় রত যা পানির
নিচে কাঁদার চেষ্টা করার মতো।
জগতে প্রত্যেকটি ব্যাক্তিই সমস্যার
ভেতর,
তাদেরকে আপনার
সমস্যা গুলো দেখালেও
তারা তা বুঝতে পারবে না ।
❖ আপনি যতোই কঠোর পরিশ্রমী হোন
না কেন,
যদি আপনার কাজগুলো কারও
উপকারে না আসে তাহলে আপনি চলন্ত
সেই ঘড়ির
মতো যার কাটা চলে কিন্তূ কারও
উপকারে আসে না।
❖ সফলভাবে এগিয়ে গেলেও
কিছুটা আকাঙ্খা সবার
ভেতরেই থাকে। আর
আকাঙ্খা আছে বলেই মানুষ
এগিয়ে যাবার অনুপ্রেরণা পায়।
রোদের
ভেতর দাঁড়ালেও
যেমন শরীরের সমস্ত অংশে রোদ
পড়ে না,
তেমনি ভাবে এক জীবনেই
আপনি সবকিছু পেয়ে যাবেন
এমনটা নয়। বরং এগিয়ে যান আর
আত্মতৃপ্তি বোধ আনুন।
✔ জীবনের প্রতিটি দিনকে উপহার
হিসেবে ভাবুন।
কালকের দিনটি যে আপনার
জীবনে আসবেই তার
কোনও নিশ্চয়তা নাই.

পাঁচটি খারাপ সময় আসার আগে পাঁচটি ভালো সময়কে কাজে লাগাও :

১. বুড়ো হবার আগে যৌবনের শক্তিকে,
২. অসুখ হবার আগে সুস্থ থাকার সময়কে,
৩. অভাব অনটন আসার আগে সচ্ছলতাকে,
৪. ব্যস্ত হয়ে পড়ার আগে অবসর সময়কে এবং
৫. মরণ আসার আগে জীবিত থাকার সময়কে ।

(তিরমিযী : আমর ইবনে মাইমুন রাঃ)।

(নিজের লেখা না ,সংগ্রহ), please do not share